আপনার মন্তব্য জানাতে ক্লিক করুন
আপনার নাম -
ই-মেল আই.ডি.-
আপনার মন্তব্য -
সিকিউরিটি কোড -
ধন্যবাদ অনলবাবু লেখাটি ভালো লাগার জন্য। ঈশ্বরে বিশ্বাসী নই। তবে তথ্য যেটুকু জানি ডাকিনি-যোগিনীদের খাঁটি ঈশ্বর বা ঈশ্বরের অর্ধ-সন্তান বলে মনে করা হতো না। এদের স্থান ঈশ্বরের থেকে নিম্নে আবার ঠিক শয়তান গোত্রেরও নয়। মাঝামাঝি একরকম। তবে ইতিহাসের নিয়মে এই ধারণার সময়ে সময়ে এদিক-ওদিক হয়েছে তো বটেই। হিরাপুরের যোগিনীরা ঠাকুর রূপেই পূজিত হন।
- দময়ন্তী [2017-03-18]
It is very interesting. Very well written. Would like to get more information about the same. Have you seen a jogini? Do you believe on this demi-god concept? Are they demi-god or full god itself?
- Anal Paul [2017-03-18]
কাঞ্চন, তোমারও জয় হোক মন দিয়ে পড়ার জন্য। লেখক যদিবা মেলে, ভালো পাঠক পাওয়া আরও দুস্কর।
- দময়ন্তী [2016-08-24]
itihaaser chhaatrer moto hoye gelam ei lekha ta porte porte. tobe sei chheleta noy je master-er beter voy itihaas mukhosto korto. ei lekhata porte porte aaro aaro lekha porara utsaaho pelam aapnaar deoa reference-gulo theke. aar ei lekha pore besh voy peye giyechhi. vromon lekha (ba jekono mon diye kora kaaj-i) chhyablaam noy. taar jonno porishrom korte hoy, aar darkar ekta pure honesty je nijekeo chhere kotha bole na. aami aapnake pronaam janai. joy hok aapnaar.
- KANCHAN SENGUPTA [2016-08-19]
ফাল্গুনীদা, ভ্রমণ লেখার ব্যাপারে আমার চোখ খুলে দিয়েছেন স্বর্গীয় নারায়ণ সান্যাল। আর এখন তো খুব ভালোই লাগে জায়গাটি বা বিষয়টা নিয়ে পড়াশোনা করতে।
- দময়ন্তী [2016-08-10]
খুবই পরিশ্রমী ও পাঠককে সমৃদ্ধ করার মত লেখা । প্রাক-বৈদিক যুগে মূর্তিপূজা সম্পর্কে ভাসাভাসা সামান্য পড়েছি । কিন্তু যোগিনী মূর্তি সম্পর্কে এমন বিস্তারিত লেখা আগে পড়িনি । আমার মত পাতি ভ্রমণকারিরা সমুদ্র দেখি, মন্দির দর্শন করি, পূজো চড়াই । আর লেখিকা গবেষকের কৌতুহল ও মনন নিয়ে ভ্রমণ করেছেন । কতকিই অজানা থাকে । এমন লেখা আমাদের অপ্রতুল জানার ভান্ডারে কিছু জমা করে । ধন্যবাদ দময়ন্তীকে ।
- ফাল্গুনী মুখার্জী [2016-08-10]
সুদীপ্ত, তোমার মতামত পেয়ে ভালোলাগল। এমন নানাকিছু পরে আমার মাথাতে ঘুরলেও তখন ভয়ানক রৌদ্রতাপে আর তাড়ায় মাথায় আসেনি। তাই কল্পনা করে নিয়েছি কিছুটা।
- দময়ন্তীদি [2016-08-08]
সুবীরদা, আরও সময় নিয়ে লিখলে বোধহয় ভালো হত। কিছু পুরাণ আর তন্ত্রশাস্ত্র পড়ার সময়টা পেলে। তবে এই মন্দিরটা দেখে অসম্ভব ভালো লেগেছে এবং বিষয়টি নিয়ে কখনও সম্ভব হলে আরও জানার এবং আরও কয়েকটি মন্দির দেখার ইচ্ছা রয়েছে।
- দময়ন্তী [2016-08-08]
আপনি পুরো মন্দিরের ছবি যেভাবে এই লেখায় (আর ছবিতে) ফুটিয়ে তুলেছেন তাতে সব যোগিনী মূর্তিই যেন জীবন্ত হয়ে উঠেছে। মন্দির চত্বরটাও চোখের সামনে যেন ভেসে উঠছে! চোখ বুজলেই যেন দেখতে পাচ্ছি চৌষট্টি যোগিনী অমাবস্যার রাতে বৃত্তাকার মন্দিরের মাঝে আগুন জ্বেলে তন্ত্রসাধনা করছে, আর বেশি ভাবতে গেলেই শিউরে উঠছি! আচ্ছা স্থানীয় লোকেরা রাত-বিরেতে ঐ মন্দিরে যায়? কোনো ভৌতিক গল্পকথা জন্ম নেয় নি? মূর্তিগুলো তো দেবদেবীর, তাহলে মাথার খুলিতে রক্তপান কেন? কিছু দেবীর মূর্তিকে অত ভয়ালদর্শন বানানোই বা হয়েছে কেন? আপনার লেখায় অনেক অনেক কিছু জানতে পারলাম, এমন যায়গা যে ভূ-ভারতে আছে তা স্বপ্নেও ভাবিনি। অমাবস্যা বা পূর্ণিমার রাতে মন্দির চত্বরটা কেমন হয় তা দেখার খুব ইচ্ছে হচ্ছে। লেখাটা পড়েই বুঝতে পারছি আপনি কতটা পরিশ্রম করেছেন এর জন্য, অনেক খুঁটিনাটি তথ্য, প্রত্যেকটা দেবীর পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ আর আপনার নিজের হাতে আঁকা ছবি লেখাটাকে স্বতন্ত্র করে তুলেছে।
- সুদীপ্ত [2016-08-06]
Anek somay nie porlam. Bolistho lekha sandeho nei, lekhar janyo para o ankar janyo katota somay bar korechho, setao sahojei anumeo. Tabe sotti katha bolte ki, amar parar sathe sathe samosto talgol pakano o hantte thakay seshe gie dekhi sab gulie galo, hajom kara mushkil. Ki kore ei lekha likhle bhabteo abak lagchhe. Pare somay nie abar athoba akadhikbar porle hayto kichhu upokar hote pare. Tomay selam, sotti e tomar kshomota achhe.
- Subir Kumar Roy [2016-08-04]
এখনও বেশ খুঁজেই যেতে হল। একটা বই পেয়েছিলাম। আর ইন্টারনেট ঘেঁটে নানা তথ্য। তবে ভালোলাগল লিখতে।
- দময়ন্তী [2016-08-04]
দেখার চোখ চাই, বুঝলে কিনা! আজ থেকে বছর দশেক আগে আমি গিয়েছিলাম ওই জায়গায়, পুরীর হোটেলের ড্রাইভার অবধি চিনত না, হাতড়ে হাতড়ে লোককে জিজ্ঞাসা করতে করতে যাওয়া। আমি ঘুরে দেখে চলে এসেছিলাম, এত তথ্য জানতামই না। খুব ভাল লাগলো।
- bappa [2016-08-04]