~ ২য় বর্ষ ১ম সংখ্যা - বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ ১৪১৯ ~
এই সংখ্যায়-
‘আমি যখন ট্রেকটা শুরু করি তখন এটাকেই যে ট্রেকিং বলে… হেঁটে যেতে হয়… সেটাই জানতাম না।’ ১৯৭২ সালে পায়ে হেঁটে প্রথম মানেভঞ্জন। সেই শুরু। চল্লিশ বছরের অনিঃশেষ পথ হাঁটার দীর্ঘকথনে পশ্চিমবঙ্গের ট্রেকিং দুনিয়ার প্রাণপুরুষ রতনলাল বিশ্বাস |
~ আরশিনগর ~
দু'চাকায় বাংলা - তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফ যাত্রার ডায়েরি – মহম্মদ মহিউদ্দিন | |
হেমন্তের ধানে ভরা মাঠ পেরিয়ে সবুজ পাহাড়ের কোলঘেঁষে মেরিন ড্রাইভ ধরে সমুদ্র -পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে ছুটে চলা। বাংলার মায়াভরা পথে উত্তর থেকে দক্ষিণে ৬ দিনে ৯৯৯ কিলোমিটার সাইকেল ভ্রমণ। |
~ সব পেয়েছির দেশ ~
তরঙ্গ ছুঁয়ে – মানব চক্রবর্তী |
|
সাগরের হাতছানি, ঢেউয়ের গর্জন, অজানা সৈকত, সুনামির ধ্বংসচ্ছবি, ভেলাংগিনি চার্চের অপরূপ ভাস্কর্য আর অচেনা মানুষের সুখ-দুঃখের কাহিনির ভিতর দিয়ে তামিলনাড়ুর সমুদ্রতীর ধরে এক অনন্য পদযাত্রা। |
ভয়ঙ্কর সুন্দরের টানে – দেবাশিস বিশ্বাস |
|
একের পর এক পাহাড়ি গ্রাম, ধাপ চাষের ক্ষেত, পাহাড়িয়া ফুল, পাখি আর প্রজাপতির অপরূপ ভিজ্যুয়াল। যেন শিল্পীর আঁকা ছবিতে একেকটা তুলির টান, আর তার মধ্য দিয়েই ছবির একটা চরিত্র হয়ে এগিয়ে চলা অজানার আকর্ষণে। পৌঁছনো সেই তুষাররাজ্যে যেখানে সুন্দর আর ভয়ঙ্কর একই দৃশ্যের এপিঠ-ওপিঠ - কাঞ্চনজঙ্ঘা - যে অভিযান জন্ম দিল আরেকটি ইতিহাসের। |
মেঘমুলুক – সুচেতনা মুখোপাধ্যায় চক্রবর্তী |
|
পুরাণ, ইতিহাস, অরণ্যভূমি, পাহাড় আর পাঁচ নদীর উৎস ছুঁয়ে মেঘমুলুকের আবছায়াতে ঘুরে দেখা মহাবালেশ্বর – মহারাষ্ট্রের শৈল ঠিকানা। |
~ ভুবনডাঙা ~
আমাজনের জলে-জঙ্গলে – মঞ্জুশ্রী সিকদার |
|
প্রাচীন অরণ্যের নিঝুম আঁধার ঠেলে অজানাকে আবিষ্কারের রোমাঞ্চ – অ্যারিউ নদীতে নৌকাভ্রমণ –ব্ল্যাক রিভারের বুকে সূর্যোদয় - আদিবাসী গ্রামের একটি সকাল – টুকরো টুকরো ছবি গেঁথে আমাজনের অরণ্যভ্রমণকথা। |
~ অন্য ভুবন ~
~ শেষ পাতা ~
হঠাৎ দেখা - ডঃ দেবপ্রিয় সেনগুপ্ত হাউসবোটে একদিন - অদিতি ভট্টাচার্য
|
ছবিঃ আমাজনে সূর্যাস্ত - মঞ্জুশ্রী সিকদার