১১শ বর্ষ ৩য় সংখ্যা
পৌষ - চৈত্র ১৪২৮
প্রায় বছর দেড়েক পরে গত ডিসেম্বরের শীতে শেষপর্যন্ত বেরিয়েই পড়লাম দুজনে হঠাৎ করেই। গন্তব্য সুন্দরবন। জলে-জঙ্গলে দুটো দিন কাটানোর গল্প লিখবো আগামী সংখ্যায় 'আমাদের ছুটি'র পাঠকদের জন্য। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সঙ্গে চোখাচুখি না হলেও সঙ্গ দিয়েছিল বিভিন্ন প্রজাতির মাছরাঙা, কাদাখোঁচা, বক, শঙ্খচিল, পরিযায়ী হাঁসসহ নানান পাখি, হরিণের পাল, বাঁদর, কুমীর, ভোঁদড় আমাদের এই নীল-সবুজ গ্রহের নানান সহবাসিন্দারা। তবে সুন্দরবনের আসল সৌন্দর্য তার নদী আর অরণ্য। তাকে দুচোখ ভরে আর হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে করতে সময় যে কখন কেটে যায় খেয়ালই থাকে না।
এবারে ধীরে ধীরে বেশ কিছুটাই শিথিল হচ্ছে লকডাউনের কড়াকড়ি, খুলছে স্কুলকলেজও। আশা করা যায় আপনারা আবার অবসর সময়ে বেরিয়ে পড়তে পারবেন জানা-অজানা ঠিকানার উদ্দেশ্যে। আর ফিরে এসে সেই বেড়ানোর লেখা পাঠিয়ে দিন 'আমাদের ছুটি'র দপ্তরের ই-মেইল-এ।
সকলেই ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
- দময়ন্তী দাশগুপ্ত
~ এই সংখ্যায় ~
"ভাবতে খুবই অবাক লাগছিল যে নুড়ি মেশানো বরফের ওপর দিয়ে একটু আগেই আমরা হামাগুড়ি দিয়েছি, শরীরটাকে কোনো রকমে টেনে হিঁচড়ে ওপরে তুলেছি আর তারপর হেঁটেও বেরিয়েছি তার থেকেই কি না তৈরি হয়েছে আস্ত একটা নদী - নন্দাকিনী!" |
~ আরশিনগর ~
ট্রেক ডায়েরিঃ সান্দাকফু-ফালুট – সুদীপ্ত ঘোষ |
~ সব পেয়েছির দেশ ~
পুরী থেকে পশ্চিমে সাতপদায় – তপন পাল | |
কনকচৌরির কার্তিক মন্দির – অরিন্দম পাত্র |
~ ভুবনডাঙা ~
এস্টোনিয়ায় একদিন – সৌমিত্র বিশ্বাস |
~ শেষ পাতা ~
রাজপুত রমণীর কেশসজ্জা - লক্ষ্মী মন্দিরের দেওয়ালচিত্র, ওরছা - আলোকচিত্রী পৃষতী রায়চৌধুরী