~ ৪র্থ বর্ষ ২য় সংখ্যা - শ্রাবণ ১৪২১~
এবার না-ভ্রমণে গিয়েছিলাম শান্তিনিকেতনে। সেই বোলপুর স্টেশন, রিকসাওয়ালাদের ডাকাডাকি, হিন্দি গানের সুর...।
প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে ... তবু কোথাও কোথাও তাকে দেখার ইচ্ছা করে বৈ কী...
সোনাঝুরির সাজিয়ে তোলা হাটে, হ্যান্ডিক্রাফটসের সারি সারি দোকানে, রিকসার অস্বাভাবিক চড়া ভাড়ায়, রবীন্দ্রভবনের মিউজিয়ামের লম্বা লাইনে, ছন্দহীন মফস্বলী পরিকাঠামোয় গড়ে ওঠা সারি সারি নানান লজ, ঝুপড়ি হোটেল অথবা গ্রাম বাংলার কুঁড়েঘরের আদলে তৈরি হওয়া আধুনিক রিসর্টের অবয়বে কোথাও বিশু পাগল নেই।
তীব্র গরম। ফেরার পথে ট্রেনে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি এল।
- 'বল তো মা ছবি আঁকায় কোন রঙটা সবচেয়ে বেশি লাগে?'
- 'সবুজ'।
- 'না, নীল। ছোটরা তো প্রকৃতির ছবিই বেশি আঁকে, আকাশ নীল, সমুদ্র নীল, নদী নীল। আমার তো রঙের বাক্সের সব নীল ফুরিয়ে যায়।'
- 'বাইরে দেখ, আকাশটা ধূসর, আর বাকী সব সবুজ সবুজ সবুজ... তাহলে?'
জানলা দিয়ে তাকিয়ে দেখি বিশু পাগল আছে, গেছো দাদা আছে – প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে...
তাই হেরি তায় সকলখানে...।
- দময়ন্তী দাশগুপ্ত
এই সংখ্যায় -
"মুসলমানদের এলাহাবাদ অর্থাৎ আল্লার স্থান আর আমাদের পুণ্যতীর্থ প্রয়াগ,- এখানে আসিয়া পবিত্র গঙ্গা যমুনার সঙ্গমে স্নান করিয়া কত পাপী তাপী তরিয়া গেল, অধম আমার কিছু হইল না, আমি যে পাপের বোঝা সঙ্গে লইয়া আসিয়াছিলাম – তাহা যেমন তেমনি রহিয়া গেল, এখানে আসিয়া অবধি আমার একদিন গঙ্গাস্নান হয় নাই।" - "প্রয়াগ দর্শন" স্বর্ণকুমারী দেবীর লেখনীতে |
জীবনে প্রথমবার ট্রেকিং করতে গিয়ে ঘুরেছিলেন হেমকুণ্ড, ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স, বদ্রীনারায়ণ, মানা, বসুধারা, ত্রিযুগী নারায়ণ, কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী-গোমুখ ও যমুনোত্রী। ফিরে এসে ডায়েরির পাতায় লিখে রেখেছিলেন ভ্রমণের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কথা। - সুবীর কুমার রায়ের ভ্রমণ ধারাবাহিক 'হিমালয়ের ডায়েরি'-র এবারে প্রথম পর্ব – "হেমকুণ্ডের পথে" |
~ আরশিনগর ~
~ সব পেয়েছির দেশ ~
~ ভুবনডাঙা ~
কো-লার্ন দ্বীপে মধুচন্দ্রিমা – মহুয়া বন্দ্যোপাধ্যায় |
~ শেষ পাতা ~
বিভূতিভূষণের ঘাটশিলায় – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায় |
" হীরক রাজার দেশে " খ্যাত জয়চণ্ডী পাহাড়ের ছবি
আলোকচিত্রী- শ্রীমতী অমৃতা ভট্টাচার্য্য
ভালো লাগলে শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে - |
||