~ ৮ম বর্ষ ১ম সংখ্যা - বৈশাখ ১৪২৫ ~
সকালবেলায় বড় বড় গাছে ছাওয়া জঙ্গলের সরু পথ ধরে হেঁটে আসা। বনপথের খানিক আগে আরেকটা কাঁচা রাস্তা চলে গেছে সান্তাল গ্রামের দিকে। মাটির বাড়ির নিকোনো দেওয়ালে হাতে আঁকা রঙিন ফুল, নকশা। সাইকেলের টায়ার গড়িয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে আপন আমোদে হাসে বালক। মেয়ে বউদের জটলা। এসব পেরিয়ে গ্রামীণ আদিবাসী ঠাকুরের মন্দির অথবা থান। আবার এর উল্টোদিকে বেশ কিছুটা এগিয়ে গেলে বিকেলবেলায় কমলা রঙের সূর্য বড়ন্তি বাঁধের জলে মুখ দেখতে দেখতে কখন যেন টুপ করে ডুব দেয় পাহাড়ের আড়ালে। আর অমনি মনখারাপের কুয়াশা মেখে শীত সন্ধ্যা নামে রাতের আঁধারে হারিয়ে যাবে বলে…
এরই ফাঁকে ফাঁকে গুঁজে যায় অনাবশ্যক ছোট বড় হোটেল-রিসর্ট আর আসি যাই অকিঞ্চিৎকর আমরা।
- দময়ন্তী দাশগুপ্ত
এই সংখ্যায় -
"সমাধির ওপর ঠান্ডা হাওয়ায় জাতীয় পতাকা ওড়ে। ওই যে ছেলেটি মূর্তির মত স্থির হয়ে 'অপারেশন বিজয়' লেখা স্তম্ভের পাশে দাঁড়িয়ে আছে অথবা ওই যে জওয়ানেরা ব্যস্ত কথায়-কাজে তারাও সবাই জানে এভাবেই একদিন হয়তবা জাতীয় পতাকা উড়বে তাদের সমাধির ওপরেও।" - ধারাবাহিক 'ভ্রমণকারী বন্ধুর পত্র - লাদাখ পর্ব'-এর শেষ পত্র দময়ন্তী দাশগুপ্তের কলমে
"ওমনি ছবির মতো প্রেক্ষাপট থেকে দুলে উঠে জ্যান্ত হয় শিবালিক। সুবিশাল ক্যানভাসে নিজ নিজ জায়গা ভরিয়ে আমরাও অংশ হয়ে যাই এ জাদু সফরের।" |
~ আরশিনগর ~
ধান্যকুড়িয়ার সন্ধানে – অভিজিৎ চ্যাটার্জী |
~ সব পেয়েছির দেশ ~
রাঁচিগমনঃ – তপন পাল |
~ ভুবনডাঙা ~
ম্যান্ডেলার দেশ সাউথ আফ্রিকায় – শ্রাবণী ব্যানার্জি |
~ শেষ পাতা ~
তিস্তা উপত্যকা, সিকিম - আলোকচিত্রী অর্ণব ঘোষ
ভালো লাগলে জানান বন্ধুদের |
||