~ ৭ম বর্ষ ৩য় সংখ্যা - কার্তিক ১৪২৪ ~
নীরব রজনী দেখ মগ্ন জোছনায়/ ধীরে ধীরে অতি ধীরে গাও গো/ রজনীর কন্ঠসাথে সুকন্ঠ মিলাও গো…
জ্যোৎস্নায় ভেসে যাচ্ছে ভিজে বালির চর। চিকচিক করছে ঢেউয়ের মাথায় মাথায়। পাড়ে প্রায়ান্ধকার ঝুপড়ি দোকানগুলোর একটার সামনে চেয়ারে বসে মায়ের সঙ্গে গলা মিলিয়ে গান করছি। আশপাশের টুকিটাকি কথাবার্তা আওয়াজ ক্রমশ কমে আসছে…
খুব ভোরবেলায় একা একাই চলে এসেছিলাম সমুদ্রের কাছে। সৈকতে ট্যুরিস্ট কেউ ছিল না। দু-একটা দোকানের সবে ঘুম ভেঙেছে। আকাশের কালো মেঘ সূর্যকে আড়াল করে তার লালে মিশে যাচ্ছিল। তারপরে অনেকটা হাঁটা দুজনে, সেই মোহনা পর্যন্ত।
দুদিনেই তাজপুরকে বড্ড ভালোবেসে ফেললাম আমরা।
দেখতে দেখতে পঁচিশটা সংখ্যা। অনেক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে বন্ধুদের হাত ধরে 'আমাদের ছুটি'-র যাত্রা অব্যাহত। এখন তো সব শারদ পত্রিকা পড়া শেষ। উৎসবের পালাশেষে আমাদের এই উৎসব মেজাজের সংখ্যা।
ভালো থাকুন সক্কলে। আর আসন্ন শীতের রোদ্দুর গায়ে মেখে বেরিয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখুন। সবার পক্ষে তো সত্যি বেরোনো সম্ভব হবে না - সেই তালিকায় থাকছি আমরাও। তবু মনে মনে বেরোতে ক্ষতি কি 'আমাদের ছুটি'-র পাতায় পাতায় – 'ইন্টারনেটে ঢুকে খুঁজছি কপাল ঠুকে ছুটি ডট কম।'
- দময়ন্তী দাশগুপ্ত
এই সংখ্যায় -
"ঐ বৈভার এবং তৎসন্নিহিত রত্নাচল পর্ব্বত মধ্যস্থিত উপত্যকা ভূমিতেই জরাসন্ধের রাজপ্রাসাদ ছিল, এবং তাহা হইতেই গিরিব্রজপুরের আধুনিক নাম রাজগৃহ হইয়াছে।" - শ্রী রামলাল সিংহের কলমে "রাজগৃহ বা রাজগিরি দর্শন" |
ওই যে পাহাড়ের গায়ে যে রঙিন বাড়িটা দেখা যাচ্ছে দূরে, অনেকটা দূরে, ওর মধ্যেও তো এক চেনা গেরস্থালি আছে মানুষের; সেও কি আমার আপনজন নয়?
- ধারাবাহিক 'ভ্রমণকারী বন্ধুর পত্র - লাদাখ পর্ব'-এর চতুর্থ় পত্র দময়ন্তী দাশগুপ্তের কলমে |
~ আরশিনগর ~
স্মৃতি বুনে এলাম – অধীর বিশ্বাস |
যে বন কুয়াশা-ছাওয়া – কনাদ চৌধুরী |
~ সব পেয়েছির দেশ ~
কালাপানির অন্দরমহলে - পর্ণা সাহানা |
তুঙ্গনাথ-চন্দ্রশিলা আর মায়াবী চাঁদের দেওরিয়াতাল – পল্লব চক্রবর্তী |
~ ভুবনডাঙা ~
ইন্দোনেশিয়ার ডায়েরি – দেবলীনা দাস |
~ শেষ পাতা ~
দেওরিয়া তাল থেকে দেখা তুষারাবৃত চৌখাম্বা – আলোকচিত্রী- পল্লব চক্রবর্তী
ভালো লাগলে জানান বন্ধুদের |
||